ভোটার আইডি কার্ড বয়স সংশোধন ফরম | NID Card Correction Form

ভোটার আইডি কার্ড বয়স সংশোধন ফরম পূরণ করে খুব সহজেই সর্বনিম্ন ৭ দিন থেকে সর্বোচ্চ ১৫ দিনের মধ্যে ভোটার আইডি কার্ড জন্ম তারিখ সংশোধন করা যায়। অনাকাঙ্ক্ষিত ভাবে অনেক সময়ে আমাদের শিক্ষাগত সার্টিফিকেট কিংবা পাসপোর্ট ও অন্যান্য ডকুমেন্টের সাথে ভোটার আইডি কার্ডের জন্ম তারিখের অমিল থাকে।
আর অনাকাঙ্ক্ষিতভাবে অমিল (ভুল) থাকার কারণে আমাদের প্রয়োজন হয় “ভোটার আইডি কার্ড বয়স সংশোধন ফরম পূরণ করা”। আজকের এই আর্টিকেলের মাধ্যমে ভোটার আইডি কার্ড বয়স সংশোধন ফরম সঠিকভাবে পূরণ করার নিয়ম আপনাকে জানাবো। তবে প্রথমেই আপনাকে জেনে নিতে হবে জাতীয় পরিচয় পত্র অর্থাৎ ভোটার আইডি কার্ড বয়স সংশোধন ফরমের জন্য প্রয়োজনীয় কি কি কাগজপত্র প্রয়োজন হয়।
ভোটার আইডি কার্ড বয়স সংশোধন ফরম ডকুমেন্টস
ভোটার আইডি কার্ড বয়স সংশোধনের জন্য বেশ কিছু কাগজপত্র (ডকুমেন্টস) প্রয়োজন হয়। এ সকল ডকুমেন্ট ছাড়া আইডি কার্ডের বয়স সংশোধন করা যায় না। এর মধ্যে যে সকল ডকুমেন্টস বিশেষভাবে প্রয়োজন তা নিম্নে উপস্থাপন করা হয়েছে:
- মাধ্যমিক (SMS) অথবা উচ্চমাধ্যমিক (HSC) বা সমমান পরীক্ষার আর শিক্ষা সনদ প্রদান করতে হবে।
- অনলাইন জন্ম নিবন্ধন সনদ। জন্ম নিবন্ধন সাধারণত সবার থাকে। তবে বর্তমানে ভোটার আইডি কার্ডের জন্ম তারিখ সংশোধনের জন্য অবশ্যই নিবন্ধন অনলাইন করতে হবে। যদি আপনার জন্ম নিবন্ধন থেকে থাকে এক্ষেত্রে আপনি আপনার জন্ম নিবন্ধন অনলাইন কিনা তা যাচাই করুন।
- পাসপোর্ট বা ড্রাইভিং লাইসেন্স (শিক্ষা না থাকলে প্রদান করতে হবে) প্রদান করুন।
- আবেদনকারী যদি বিবাহিত হয়ে থাকেন তাহলে বিবাহের কাবিননামা প্রদান করতে হবে।
- সরকারি চাকরিজীবী হলে, সার্ভিস বহি বা এমপিও সিট প্রদান করতে হবে।
- সরকারি চাকরিজীবী হলে কর্তৃপক্ষের প্রত্যয়ন বা সুপারিশ পত্র প্রদান করতে হবে।
ভোটার আইডি কার্ড বয়স সংশোধন করার নিয়ম
বর্তমানে সাধারণত দুইটি উপায়ে ভোটার আইডি কার্ড বয়স সংশোধন করা যায়। ভোটের আইডি কার্ড সংশোধন করার দুইটি নিয়ম হচ্ছে:
- অনলাইনের মাধ্যমে ভোটার আইডি কার্ড বয়স সংশোধন ফরম পূরণ ও আবেদন করা।
- আপনার স্থানীয় নির্বাচন কমিশন অফিসে গিয়ে ভোটার আইডি কার্ড বয়স সংশোধন ফরম পূরণ করা ও আবেদন করা।
আজকের আর্টিকেলের মাধ্যমে আজ আমরা মূলত আপনাকে ২টি নিয়মের পাশাপাশি ভোটার আইডি কার্ড বয়স সংশোধন সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করবো।
পদ্ধতি ১: অনলাইনের মাধ্যমে ভোটার আইডি কার্ড বয়স সংশোধন করার নিয়ম
ভোটার আইডি কার্ড অনলাইনের মাধ্যমে সংশোধন করার জন্য আপনার ডিভাইসের যে কোন ব্রাউজার থেকে সার্চ করুন services.nidw.gov.bd ওয়েবসাইটটে ভিজিট করুন।
আপনি যদি রেজিস্টার না করে থাকেন তাহলে রেজিস্টার অপশন থেকে রেজিস্ট্রেশন করে ফেস ভেরিফিকেশন করে অ্যাকাউন্টে লগইন করুন অথবা আপনি যদি পূর্বে রেজিস্টার করে থাকেন সেক্ষেত্রে আপনি থেকে প্রয়োজনীয় তথ্য প্রদান করে আপনার প্রোফাইলে লগইন করুন।
লগইন করার পর প্রোফাইল থেকে জন্ম তারিখ সংশোধনের আবেদন করুন এবং সংশোধনের জন্য প্রমাণপত্র প্রদান করে আপডেট করুন। আপনার আবেদনটি অনুমোদিত হলে আপনার তথ্য সংশোধন হবে এবং নতুন একটি ভোটার আইডি কার্ড পেয়ে যাবেন। তবে ভোটার আইডি কার্ড বয়স সংশোধন ফরম সম্পর্কে আপনাকে বিস্তারিত জানতে নিচের ধাপসমূহ অনুসরণ করুন।
ধাপ:১ প্রয়োজনীয় ডকুমেন্টসমূহ স্ক্যান করুন
প্রথম ধাপে, আপনাকে প্রয়োজনীয় ডকুমেন্টসমূহ স্ক্যান করে নিতে হবে। স্ক্যান কপি আপলোড করলে আপনার আবেদনটি সফল হবার সম্ভাবনা বেশি থাকে। তবে ভালো ক্যামেরা দিয়ে ছবি তুলে নির্দিষ্ট আকার অর্থাৎ A4 সাইজে করে নিতে হবে।
ধাপ:২ আপনার প্রোফাইলে লগইন করুন
জাতীয় পরিচয় পত্রের বা ভোটের আইডি কার্ডের কোন সংশোধন বা সেবা নেওয়ার জন্য আপনাকে অবশ্যই জাতীয় নির্বাচন কমিশনের অফিসিয়াল ওয়েবসাইটে আপনার প্রোফাইলে লগইন করতে হবে। এক্ষেত্রে আপনার যদি অ্যাকাউন্ট তৈরি করা না থাকে তাহলে অ্যাকাউন্ট রেজিস্টার অপশন থেকে অ্যাকাউন্ট রেজিস্টার করুন।
রেজিস্ট্রেশন লিংকঃ https://services.nidw.gov.bd/nid-pub/claim-account
ধাপ: ৩ জন্ম তারিখ সংশোধন
ভোটের আইডি কার্ডের আপনার অ্যাকাউন্টে লগইন করার পর প্রোফাইল অপশনে ক্লিক করুন। প্রোফাইল অপশনে আপনি তিন ধরনের তথ্য দেখতে পারবেন (১) ব্যক্তিগত তথ্য ও (২) অন্যান্য তথ্য ও (৩) বসবাসের ঠিকানা – বর্তমান ও স্থায়ী ঠিকানা।
ছবি: প্রোফাইল অপশন এর ছবি তবে এডিটটা অপশন কে হাইলাইট করতে হবে।
ব্যক্তিগত তথ্য সংশোধন করার জন্য ডান পাশে থাকা এডিট বাটনে ক্লিক করুন। বয়স অর্থাৎ জন্ম তারিখ সংশোধন করার জন্য জন্ম তারিখের পাশে টিক মার্ক অপশনে ক্লিক করে আপনার প্রকৃত জন্ম তারিখ প্রদান করুন।
ছবি: জন্ম তারিখ অপশন হাইলাইট করতে হবে ও টিক মার্ক করা দেখাতে হবে। পরবর্তী বাটন ক্লিক এটাও ও হাইলাইট করতে হবে। তবে অপশনগুলি যদি নম্বর দিয়ে ছবিতে অ্যাড করা হয় তাহলে খুব ভালো হবে।
সঠিক জন্ম তারিখ লেখার পর আপনি পরবর্তী বাটনে ক্লিক করুন। পরবর্তী পেজে আপনি আপনার বর্তমান ভুল জন্ম তারিখ ও সংশোধিত (আপডেটড) জন্ম তারিখ দেখতে পাবেন। আপনি ভালো করে আপডেটেড জন্ম তারিখটি দেখুন ও সঠিক থাকলে পরবর্তী বাটনে ক্লিক করুন।
ছবি: বর্তমান জন্ম তারিখ ও সংশোধিত জন্ম তারিখ মার্ক করে হাইলাইট করতে হবে ও পরবর্তী বাটনটি হাইলাইট করতে হবে।
ধাপ:৪ জাতীয় পরিচয় পত্র সংশোধন ফি পরিশোধ করুন
পরবর্তী পেজ অর্থাৎ ট্রানজেকশন পেজে আসলে আপনি দেখতে পাবেন আপনার অ্যাকাউন্টে লেখা রয়েছে You have total deposit of 0 BDT অর্থাৎ আপনার অ্যাকাউন্টে কোন টাকা জমা নেই।
অ্যাকাউন্টে রিচার্জ করার জন্য আপনি মোবাইল ব্যাংকিং অ্যাপস বিকাশ ব্যবহার করুন।
ধাপ:৫ বিকাশের মাধ্যমে জাতীয় পরিচয় পত্র সংশোধন ফি

মোবাইল ব্যাংকিং অ্যাপ বিকাশের মাধ্যমে প্রদান করতে আপনাকে বেশ কিছু ধাপ অনুসরণ করতে হবে। নিম্মের এ সকল ধাপ উপস্থাপন করা হয়েছে:
- বিকাশ অ্যাপ লগইন করুন।
- পে বিল অপশনে ক্লিক করুন।
- সরকারি ফি অপশনে ক্লিক করে NID Service অপশনে ক্লিক করুন।
- আপনার ভোটার নম্বরটি অর্থাৎ এন আই ডি নম্বরটি ইংরেজিতে লিখুন।
- NID info correction অপশনটি সিলেক্ট করুন।
- জন্ম তারিখ সংশোধনের জন্য নির্ধারিত অর্থ সক্রিয় ভাবে সিলেক্ট হবে তাই অনুগ্রহ করে নির্ধারিত ২৩০৳ টাকা আপনার অ্যাকাউন্টে জমা রাখুন।
- পে করার জন্য এগিয়ে যান বাটনে ক্লিক করে আপনার বিকাশ অ্যাকাউন্টের পিন প্রদান করে ফি পরিশোধ করুন।
ধাপ:৫ ডকুমেন্ট আপলোড ও সাবমিট করুন
আর্টিকেলের শুরুতে আমরা জানিয়েছিলাম যে,ভোটার আইডি কার্ড বয়স সংশোধন এর জন্য জন্ম তারিখের স্বপক্ষে প্রমাণপত্র গুলি আপনাকে আপলোড করতে হবে। এক্ষেত্রে ধাপে ধাপে জন্ম তারিখ সংশোধনের জন্য সার্টিফিকেট, লাইসেন্স, পাসপোর্ট, ম্যারেজ সার্টিফিকেট,জন্ম নিবন্ধন এর পাশাপাশি প্রয়োজনীয় অন্যান্য ডকুমেন্ট আপলোড করতে পারেন।
ধাপ ৬: ভোটার আইডি কার্ড বয়স সংশোধন ফরম ডাউনলোড
উক্ত আবেদনটি সাবমিট করার পর আপনার প্রোফাইলে ফিরে আসুন। ডান পাশের দিকে করলে দেখতে পাবেন আবেদনটি ফরমটি ডাউনলোড করার একটি লিংক দেখতে পাবেন। উক্ত লিংকে ক্লিক করে, ভোটার আইডি কার্ড বয়স সংশোধন ফরম ডাউনলোড করে নিজের কাছে সংরক্ষণ করতে পারেন,যা আপনার পরবর্তী সময়ে প্রয়োজন হতে পারে।
পদ্ধতি ২: উপজেলা নির্বাচন অফিস থেকে ভোটার আইডি কার্ড বয়স সংশোধন করার নিয়ম
আপনি যদি অনলাইনে ভোটার আইডি কার্ড বয়স সংশোধনের আবেদন না করতে চান সেক্ষেত্রে আপনার স্থানীয় উপজেলা নির্বাচন অফিসে আবেদনকারীকে স্বশরীরে গিয়ে ভোটার আইডি কার্ড বয়স সংশোধন ফরম পূরণের মাধ্যমে ও নির্ধারিত পরিমাণ অর্থ ২৩০ টাকা প্রদান করে আবেদনটি সম্পন্ন করা সম্ভব।
নিম্নের ফরমটির PDF ফাইল ডাউনলোড করতে লিংক কপি করে যেকোনো ব্রাউজারে পেস্ট করুন। https://nidw.gov.bd/download/NIDForms/form2_correction.pdf


আপনার আইডি কার্ডের জন্ম তারিখে সংশোধন করার জন্য উপরের ফর্মে থাকা প্রয়োজনীয় সব ঘর গুলো পূরণ করুন। উদাহরণস্বরূপ: যেমন আপনার আইডি কার্ড নম্বর, তবে আবেদনকারী যদি ১৮ বছর বয়সে নিতে হয় তাহলে তার অভিভাবক অর্থাৎ মা-বাবার আইডি কার্ডের নম্বরসহ পূরণ করতে হবে। ফর্মটি জমা প্রদান করার আগে অবশ্যই ভালো করে ফর্মটি দেখে ও পড়ে নিবেন।
ফর্মে উল্লেখ করা জন্ম তারিখ সংশোধনের ঘরটি ব্যতীত বাকি সকল ঘর কেটে দিতে হবে (তবে অফিসারের পরামর্শ গ্রহণ করবেন)। “চ” নামক যে ঘরটি রয়েছে এটিতে আপনার বর্তমান ভুল জন্ম তারিখ লিখুন ও ডান পাশের ঘরটিতে আপনি আপনার সংশোধিত জন্ম তারিখ কি অর্থাৎ সঠিক জন্ম তারিখটি লিখুন এবং এর ডান পাশের ঘরটিতে কারণ উল্লেখ করুন।
ফর্মটিতে স্বাক্ষর প্রদান করে, দায়িত্বশীল অফিসারের নিকট ভোটার আইডি কার্ড বয়স সংশোধন ফরমটি জমা দিন।
ভোটার আইডি সংশোধন করতে কতদিন সময় লাগে?
ভোটার আইডি কার্ড বয়স সংশোধন কত দিনের সময় লাগে এটি মূলত নির্ভর করে প্রয়োজনীয় ডকুমেন্টস এর উপর। তবে বর্তমানে ১ কর্ম দিবস থেকে ৪৫ তম কর্ম দিবসের মধ্যে ভোটার আইডি কার্ড বয়স সংশোধন হয়ে যায়। তবে চারটি ক্যাটাগরির উপর ভিত্তি করে সংশোধনের জন্য বেশ কিছুদিন প্রয়োজন হতে পারে। যেমন :
- বয়স ৩ বছর পর্যন্ত সংশোধন এর ক্ষেত্রে উপজেলা নির্বাচন অফিসারের থেকে সংশোধন করা সম্ভব সেক্ষেত্রে ৭ দিন সময় লাগতে পারে।
- বয়স ৫ বছর পর্যন্ত সংশোধন করতে হলে এর ক্ষেত্রে জেলা নির্বাচন অফিসারের থেকে সংশোধন করা সম্ভব সেক্ষেত্রে ১৫ দিন সময় লাগতে পারে।
- বয়স ৫ বছরের বেশি (চাকরির বয়স, মুক্তিযোদ্ধা ইত্যাদি) এর ক্ষেত্রে আঞ্চলিক নির্বাচন অফিসারের থেকে ৩০ দিনের মধ্যে জন্ম তারিখ সংশোধন করা সম্ভব।
- ৫ বছরের বেশি হলে (সকলের ক্ষেত্রে) NID মহাপরিচালক এর মাধ্যমে ৪৫ দিনের মধ্যে জন্ম তারিখ সংশোধন করা সম্ভব।
ভোটার আইডি কার্ড বয়স সংশোধন করতে কত টাকা লাগে
শুধুমাত্র ভোটার আইডি কার্ড বয়স সংশোধন করতে ২৩০ টাকার প্রয়োজন হয়। ২৩০ টাকা অ্যাকাউন্টে রিচার্জ করার জন্য মোবাইল ব্যাংকিং অ্যাপ বিকাশ ব্যবহার করুন। ধাপসমূহ হচ্ছে: বিকাশ অ্যাপ লগইন>পে বিল>সরকারি ফি>NID service>NID নম্বর >NID info correction> এগিয়ে যান> পিন> ট্যাপ করুন।
জন্ম তারিখ সংশোধন সম্পর্কিত প্রশ্ন সমূহ
জন্ম তারিখে সংশোধন নিয়ে অনেক প্রশ্ন রয়েছে আমাদের মাঝে এ সকল প্রশ্নের মধ্যে বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন নিম্মে উপস্থাপন করা হয়েছে:
ভোটার আইডি কার্ড বয়স সংশোধন কি করা সম্ভব?
হ্যাঁ, ভোটের আইডি কার্ডের বয়স সংশোধন করা সম্ভব এবং খুব সহজে সম্পন্ন করা যায়।
অনলাইনে ভোটার আইডি কার্ড সংশোধনের পর আবেদন ফরমটি কি ডাউনলোড করে কি জমা দিতে হবে?
না, উক্ত আবেদন ফরমটি আপনি আপনার নিকট সংরক্ষণ করুন। পরবর্তীতে আপনার কাগজপত্র যাচাই করার ক্ষেত্রে আপনার আবেদনের শুনানির জন্য ডাকা হলে আপনাকে উক্ত ফার্মটি প্রিন্ট করে সঙ্গে করে নিয়ে যেতে হবে।
ভোটার আইডি কার্ড জন্ম তারিখ সংশোধনের জন্য সর্বোচ্চ কত দিন সময় প্রয়োজন হয়?
ভোটের আইডি কার্ড জন্ম তারিখ সংশোধনের জন্য সর্বোচ্চ হলে ১ দিন থেকে ৪৫ দিন সময় প্রয়োজন হয়।
ভোটার আইডি কার্ড বয়স সংশোধন করতে কত টাকা লাগে?
ভোটের আইডি কার্ড বয়স সংশোধন করতে ২৩০ টাকার প্রয়োজন হয়।
বিশেষ কথা
(নোট:- ১) ভোটার আইডি কার্ড বয়স সংশোধনের জন্য আপনি কোন দালালের সহায়তা গ্রহণ করবেন না কারণ বর্তমানে খুব সহজে দুইটি পদ্ধতিতে ১দিন থেকে ৪৫ দিনের মধ্যে সময় প্রয়োজন হয়।
(নোট:-২) আপনি যদি অনলাইন থেকে আবেদন করে থাকেন তাহলে অবশ্যই আবেদন ফরমটি ডাউনলোড করে রাখবেন।
(নোট:-৩) অফিসার কর্তৃক নির্ধারিত শুনানির দিন অবশ্যই উপস্থিত থাকতে হবে।
শেষ কথা
প্রত্যাশা করি, আজকের এই আর্টিকেলের মাধ্যমে ভোটার আইডি কার্ড বয়স সংশোধন ফরম ও সংশোধন করার উপায় সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য জানতে পেরেছেন। তবে এই আর্টিকেলটি সম্পর্কে আপনার যদি কোন প্রশ্ন থেকে থাকে তাহলে অবশ্যই আপনি কমেন্ট করে আমাদের জানাতে পারেন।